ডিভি-২০১১ কর্মসূচীতে আবেদনপত্র পাঠানোর পদ্ধতি(সচিত্র)
আবেদনপত্র প্রেরণের শর্তসমূহঃ
শিক্ষাগত বা পেশাগত যোগ্যতাঃ আবেদনকারীকে অবশ্যই ডিভি প্রোগ্রামের শিক্ষাগত বা পেশাগত যোগ্যতার শর্ত পূরণ করতে হবে।
শিক্ষাগত অথবা পেশাগত যোগ্যতাঃ একজন আবেদনকারীর অবশ্যই প্রাথমিক ও উচচ মাধ্যমিক স্তরের অথবা এর সমমানের শিক্ষা অর্থাৎ ১২ বছরের শিক্ষাক্রম সাফল্যের সংগে সমাপ্ত করতে হবে। অথবা তার বিগত পাঁচ বছরে এমন কোন কাজে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে যাতে দুই বছরের প্রশিক্ষণ বা কাজের অভিজ্ঞতার দরকার হয়। যেকোন একটি থাকতেই হবে। নাহলে আবেদনপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
ছবি সম্পর্কিতঃ
দুটো ডিভির জন্যে তৈরী ছবি
ডিভি লটারী ফর্ম পূরণ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ছবি। ছবি যদি ঠিক না হয় তাহলে আবেদন গ্রহনযোগ্য হবে না। একটু ভুলের কারনে পুরো আবেদনপত্রই বাতিল হতে পারে। আপনার ছবি ৬ মাসের পুরোনো হলে চলবেনা। অর্থ্যাৎ সাম্প্রতিক হলে ভালো।
মাথার ও মুখের অবস্হানঃ
১. আবেদনকারী, তার স্বামী/ স্ত্রী, বা সন্তানকে ক্যামেরার দিকে সরাসরি মুখ করে ছবি তুলতে হবে।
২. ছবি তোলার সময় মাথা উপরের দিকে তুলে বা নীচের দিকে নামিয়ে বা ডানে-বামে কাত করা চলবে না।
৩. মাথা ছবির ৫০ শতাংশ এলাকা জুড়ে থাকতে হবে।
৪. মুখ স্বাভাবিক ভংগিতে রাখতে হবে।
৫. হাসি হাসি এবং চোখ বন্ধ বা অর্ধ বন্ধ হলে চলবেনা।
৬. কাধের নিচের ছবি আনা যাবেনা।
৭. আবেদনকারী ছাড়া অন্য কারো ছবি থাকতে পারবেনা।
৮. পোর্ট্রেট ছবি হতে হবে। ল্যান্ডস্কেপ হবেনা।
৯. আকাবাকা ছবি চলবেনা।
১০. কোন রকমের আলগা কিছু লাগানো যাবেনা। যেমন কম্পিউটারের সাহায্যে নকল দাড়ি, চুল, রং পরিবর্তন চলবেনা।
১. আবেদনকারী, তার স্বামী/ স্ত্রী, বা সন্তানকে ক্যামেরার দিকে সরাসরি মুখ করে ছবি তুলতে হবে।
২. ছবি তোলার সময় মাথা উপরের দিকে তুলে বা নীচের দিকে নামিয়ে বা ডানে-বামে কাত করা চলবে না।
৩. মাথা ছবির ৫০ শতাংশ এলাকা জুড়ে থাকতে হবে।
৪. মুখ স্বাভাবিক ভংগিতে রাখতে হবে।
৫. হাসি হাসি এবং চোখ বন্ধ বা অর্ধ বন্ধ হলে চলবেনা।
৬. কাধের নিচের ছবি আনা যাবেনা।
৭. আবেদনকারী ছাড়া অন্য কারো ছবি থাকতে পারবেনা।
৮. পোর্ট্রেট ছবি হতে হবে। ল্যান্ডস্কেপ হবেনা।
৯. আকাবাকা ছবি চলবেনা।
১০. কোন রকমের আলগা কিছু লাগানো যাবেনা। যেমন কম্পিউটারের সাহায্যে নকল দাড়ি, চুল, রং পরিবর্তন চলবেনা।
যেসব ছবি অগ্রহযোগ্য
পটভূমিঃ
সাদা বা হালকা রঙের পটভুমিতে ছবি তুলতে হবে।
কালো অথবা খুব গাঢ়, বা কোন নকশা করা বা জাঁকাল পটভূমিতে তোলা ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না।
কালো অথবা খুব গাঢ়, বা কোন নকশা করা বা জাঁকাল পটভূমিতে তোলা ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না।
পটভুমি অগ্রহযোগ্য
ফোকাস ও রেজুলেশনঃ
ছবিতে ব্যক্তির মুখ ফোকাসের মধ্যে তাকতে হবে, না থাকলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। বলা বাহূল্য আউট অফ ফোকাস ছবি বাতিল বলে গন্য হবে। ছবির রেজুলেশন বেশি হতে হবে। দেখা যায়না এমন ছবি হবেনা।
ছবিতে ব্যক্তির মুখ ফোকাসের মধ্যে তাকতে হবে, না থাকলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। বলা বাহূল্য আউট অফ ফোকাস ছবি বাতিল বলে গন্য হবে। ছবির রেজুলেশন বেশি হতে হবে। দেখা যায়না এমন ছবি হবেনা।
ফোকাসে নেই, নষ্ট ছবি ও ডট ডট হয়ে যাওয়া ছবি যেসব অগ্রহযোগ্য।
সাজসজ্জার উপকরণ ও চশমাঃ
রংগিন চশমা পরে বা চেহারার মধ্যে অন্য কিছুতে মনোযোগ আকৃষ্ট করে এমন কোন কিছু পরে তোলা ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না। চশমা পড়লে তা যেন গাড় রং না হয়, ফ্রেমে চোখ ঢেকে না যায়, ছায়া না পড়ে এবং গ্লাসে যেন আলো না পড়ে এমন ছবি হতে হবে।
রংগিন চশমা পরে বা চেহারার মধ্যে অন্য কিছুতে মনোযোগ আকৃষ্ট করে এমন কোন কিছু পরে তোলা ছবি গ্রহণযোগ্য হবে না। চশমা পড়লে তা যেন গাড় রং না হয়, ফ্রেমে চোখ ঢেকে না যায়, ছায়া না পড়ে এবং গ্লাসে যেন আলো না পড়ে এমন ছবি হতে হবে।
গ্লাসে আলো পড়েছে যাকিনা অগ্রহযোগ্য। এটা মাথা একটু উঠা নামা কর ঠিক করা যায়।
মস্তকাবরণী এবং টুপিঃ
ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে মাথা ঢাকা বা হ্যাট পরা ছবি গ্রহণযোগ্য; কিন্তু তা কোনক্রমেই আবেদনকারীর মুখমন্ডলের কোন অংশকে আড়াল করলে চলবে না। উপজাতীয় মস্তকাবরণী বা ধর্মীয় নয় এমন কোন মস্তকাবরণীসহ ছবি গ্রহণযোগ্য নয়। সামরিক বাহিনী, বিমান কোম্পানি বা অন্য কোন প্রকারের হ্যাট বা ক্যাপ পরা ছবি গ্রহণ করা হবে না।
উজ্জলতাঃ
কালার এমন হতে হবে যেন চামড়ার রং বদলে না যায়। বেশি অন্ধকার বা আলোযুক্ত ছবি অগ্রহযোগ্য।
ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে মাথা ঢাকা বা হ্যাট পরা ছবি গ্রহণযোগ্য; কিন্তু তা কোনক্রমেই আবেদনকারীর মুখমন্ডলের কোন অংশকে আড়াল করলে চলবে না। উপজাতীয় মস্তকাবরণী বা ধর্মীয় নয় এমন কোন মস্তকাবরণীসহ ছবি গ্রহণযোগ্য নয়। সামরিক বাহিনী, বিমান কোম্পানি বা অন্য কোন প্রকারের হ্যাট বা ক্যাপ পরা ছবি গ্রহণ করা হবে না।
উজ্জলতাঃ
কালার এমন হতে হবে যেন চামড়ার রং বদলে না যায়। বেশি অন্ধকার বা আলোযুক্ত ছবি অগ্রহযোগ্য।
রং বদলে গেছে, বেশি অন্ধকার ও বেশি আলোযুক্ত ছবি যা অগ্রহযোগ্য।
ছায়াঃ
ছবিতে কোনমতেই ছায়া আসতে পারবেনা। মুখে অথবা পটভুমিতে ছাড়াযুক্ত ছবি অগ্রহযোগ্য।
ছবিতে কোনমতেই ছায়া আসতে পারবেনা। মুখে অথবা পটভুমিতে ছাড়াযুক্ত ছবি অগ্রহযোগ্য।
পটভুমিতে ও মুখে ছায়াযুক্ত অগ্রহযোগ্য ছবি।
ছবি তোলাঃ
ছবি তুলতে পারেন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে অথবা আগের তোলা ছবি স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে।
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললে ছবির আকার ও ফর্ম্যাট হবে নিম্নরূপঃ
ছবিটির ফাইল ফর্ম্যাট (*.jpeg) Joint Photographic Experts Group (JPEG) হতে হবে। অন্য ফর্ম্যাটে হলে হবেনা।
ছবির ফাইল সাইজঃ ছবির ফাইল সাইজ হতে পারবে সবোর্চ্চ ২৪০ কিলোবাইটস (240 KB)
ছবির রেজ্যুলেশন এবং আকৃতিঃ দৈর্ঘ্য ৬০০ পিক্সেল (২ ইঞ্চি) আর প্রস্থ ৬০০ পিক্সেল (২ ইঞ্চি)। দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ সমান হতে হবে অর্থ্যাৎ ছবিটি হবে বর্গাকার।
ছবির কালার ডেপথঃ ২৪ বিট কালার ডেপথ হতে হবে।
ছবিটি এইভাবে তুলতে হবেঃ
ছবি তুলতে পারেন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে অথবা আগের তোলা ছবি স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে।
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললে ছবির আকার ও ফর্ম্যাট হবে নিম্নরূপঃ
ছবিটির ফাইল ফর্ম্যাট (*.jpeg) Joint Photographic Experts Group (JPEG) হতে হবে। অন্য ফর্ম্যাটে হলে হবেনা।
ছবির ফাইল সাইজঃ ছবির ফাইল সাইজ হতে পারবে সবোর্চ্চ ২৪০ কিলোবাইটস (240 KB)
ছবির রেজ্যুলেশন এবং আকৃতিঃ দৈর্ঘ্য ৬০০ পিক্সেল (২ ইঞ্চি) আর প্রস্থ ৬০০ পিক্সেল (২ ইঞ্চি)। দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ সমান হতে হবে অর্থ্যাৎ ছবিটি হবে বর্গাকার।
ছবির কালার ডেপথঃ ২৪ বিট কালার ডেপথ হতে হবে।
ছবিটি এইভাবে তুলতে হবেঃ
সঠিক ভাবে তোলা ছবি।
ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড হালকা কালারের হতে হবে (নিয়মাবলি অনুসরন করুন)।
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে এডিট করবেন যেভাবেঃ
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার পরে এডিট বা সম্পাদনা করার জন্য এডবি ফটোশপ সফ্টওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ
১. ফটোশপ চালু করুন।
২. যেই ছবিটি এডিট করতে চান সেই ছবিটি ওপেন করুন File>Open
৩. Crop tool (কী বোর্ড থেকে C চাপুন) সিলেক্ট করুন। ছবির উপর একটি বক্স টানুন। ক্রপ টুলের Width এর পাশের বক্স এ 600 px এবং Height 600 px এবং Resolution 300 (নিচের চিত্রের মত) দিন।
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে এডিট করবেন যেভাবেঃ
ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলার পরে এডিট বা সম্পাদনা করার জন্য এডবি ফটোশপ সফ্টওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ
১. ফটোশপ চালু করুন।
২. যেই ছবিটি এডিট করতে চান সেই ছবিটি ওপেন করুন File>Open
৩. Crop tool (কী বোর্ড থেকে C চাপুন) সিলেক্ট করুন। ছবির উপর একটি বক্স টানুন। ক্রপ টুলের Width এর পাশের বক্স এ 600 px এবং Height 600 px এবং Resolution 300 (নিচের চিত্রের মত) দিন।
৪. এখন ছবিটিকে save করার জন্য File>Save As এ ক্লিক করুন। তারপর File Name এ যে
কোন নাম (পরে যেন খুজে পাওয়া যায়) এবং Format: JPEG সিলেক্ট করুন এবং Save এ ক্লিক করুন এবং Ok ক্লিক করুন।
কোন নাম (পরে যেন খুজে পাওয়া যায়) এবং Format: JPEG সিলেক্ট করুন এবং Save এ ক্লিক করুন এবং Ok ক্লিক করুন।
৫. ছবি ঠিক হল কিনা Photo Validator (http://www.dvlottery.state.gov/photo.aspx ) এই লিঙ্ক এ গিয়ে চেক করতে পারেন
ফর্ম ফিলাপ:
এবার ফর্ম ফিলাপ এর জন্য http://www.dvlottery.state.gov/application.aspx অথবা এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন। সরাসরি ফর্ম আসবে। (ফায়ারফক্স ব্যাবহারকারীরা https://www.dvlottery.state.gov/application.aspx
খুব ধীরে স্থিরে ফর্ম টাইপ করুন। এক লাইন ২-৩বার চেক করুন ভুল হলকিনা। কারন একবার সাবমিট করা হলে ভূল হল শোধরানোর কোন উপায় নেই।
যা যেভাবেঃ
১. পুরো নাম: নামের শেষাংশ/পারিবারিক নাম, প্রথম অংশ, মাঝের অংশ
২. জন্ম তারিখ: দিন, মাস, বছর
৩. লিঙ্গ: পুরুষ অথবা নারী
৪. জন্মস্থান: কোন শহরে জন্ম হয়েছে (সাধারণত জেলা যেমনঃ নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম)
৫. আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছে: আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছে সেই দেশের বর্তমানে প্রচলিত নাম উল্লেখ করতে হবে (“বাংলাদেশ” দিন। অন্য কোন দেশে হলে সে দেশের নাম দিন)।
৬. যে যোগ্য ভৌগোলিক অঞ্চলের দেশের বাসিন্দা তার নামঃ (Country of Eligibility for the DV Program) “Yes” এ ক্লিক করুন। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর অর্থ হলো আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
৭. আবেদনকারীর ছবি: Browse এ ক্লিক করে কম্পিউটারের যেখানে ছবিটি রয়েছে তার লোকেশন নির্বাচন করুন
৮. পূর্ণ ঠিকানা: ঠিকানা, শহর, জেলা/দেশ/প্রদেশ/রাষ্ট্র, পোস্টাল কোড/জিপ কোড, দেশ
৯. যে দেশে এখন বসবাস করছেন তার নাম
১০. ফোন নম্বর: ঐচ্ছিক
১১. ই-মেইল অ্যাড্রেস: ঐচ্ছিক (দিলেই ভালো হয়। কারন আপনি ডিভি পেলে এখানে তা জানানো হবে)
১২. আপনার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা যা আপনি ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন তা কোনটি? আপনাকে অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে নিম্নোক্ত কোন সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনার জন্য প্রযোজ্য:
[“হাইস্কুলের বা সমমানের শিক্ষা” বলতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে ১২ বছরের শিক্ষা সফলভাবে সমাপ্ত করা বা অন্য কোন দেশে যুক্তরাষ্ট্রের হাইস্কুল শিক্ষার সংগে তুলনীয় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সমাপ্ত করা বোঝায়।]
১. শুধুমাত্র প্রাইমারী শিক্ষা
২. উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা, কিন্তু ডিগ্রী নাই
৩. উচ্চমাধ্যমিক ডিগ্রী
৪. কারিগরী শিক্ষা
৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কোর্স করেছেন
৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী
৭. স্নাতক পর্যায়ে কিছু কোর্সকরেছেন
৮. স্নাতকোত্তর ডিগ্রী
৯. ডক্টোরেট পর্যায়ে কিছু কোর্স করেছেন
১০. ডক্টোরেট ডিগ্রী
১৩. বৈবাহিক অবস্থা: বিবাহিত,অবিবাহিত, তালাকপ্রাপ্ত, বিধবা/বিপত্নিক, বৈধভাবে বিচেছদ
১৪. সন্তানের সংখ্যা:
১৫. স্বামী/স্ত্রী সংক্রানত তথ্য: নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, জন্মের শহর, জন্মের দেশ, ছবি
১৬. সন্তান সংক্রানত তথ্য: নাম, জন্মের তারিখ, লিঙ্গ, জন্মের দেশ, জন্মের শহর, ছবি
[বিবাহিত অথবা সন্তান থাকিলে তাদের ফর্ম পূরণ করতে হবে]
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে Continue Button এ ক্লিক করুন।
তারপরের গুলো নিচের নির্দেশনা অনুযায়ী করুন। একটা রিসিটের মত পেজ আসবে যা সেইভ অথবা প্রিন্ট করে সংরক্ষন করে রাখতে ভুলবেন না। কারন ডিভি পেলে এটি লাগবে।
এবার ফর্ম ফিলাপ এর জন্য http://www.dvlottery.state.gov/application.aspx অথবা এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন। সরাসরি ফর্ম আসবে। (ফায়ারফক্স ব্যাবহারকারীরা https://www.dvlottery.state.gov/application.aspx
খুব ধীরে স্থিরে ফর্ম টাইপ করুন। এক লাইন ২-৩বার চেক করুন ভুল হলকিনা। কারন একবার সাবমিট করা হলে ভূল হল শোধরানোর কোন উপায় নেই।
যা যেভাবেঃ
১. পুরো নাম: নামের শেষাংশ/পারিবারিক নাম, প্রথম অংশ, মাঝের অংশ
২. জন্ম তারিখ: দিন, মাস, বছর
৩. লিঙ্গ: পুরুষ অথবা নারী
৪. জন্মস্থান: কোন শহরে জন্ম হয়েছে (সাধারণত জেলা যেমনঃ নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম)
৫. আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছে: আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছে সেই দেশের বর্তমানে প্রচলিত নাম উল্লেখ করতে হবে (“বাংলাদেশ” দিন। অন্য কোন দেশে হলে সে দেশের নাম দিন)।
৬. যে যোগ্য ভৌগোলিক অঞ্চলের দেশের বাসিন্দা তার নামঃ (Country of Eligibility for the DV Program) “Yes” এ ক্লিক করুন। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর অর্থ হলো আবেদনকারী যে দেশে জন্ম গ্রহণ করেছেন।
৭. আবেদনকারীর ছবি: Browse এ ক্লিক করে কম্পিউটারের যেখানে ছবিটি রয়েছে তার লোকেশন নির্বাচন করুন
৮. পূর্ণ ঠিকানা: ঠিকানা, শহর, জেলা/দেশ/প্রদেশ/রাষ্ট্র, পোস্টাল কোড/জিপ কোড, দেশ
৯. যে দেশে এখন বসবাস করছেন তার নাম
১০. ফোন নম্বর: ঐচ্ছিক
১১. ই-মেইল অ্যাড্রেস: ঐচ্ছিক (দিলেই ভালো হয়। কারন আপনি ডিভি পেলে এখানে তা জানানো হবে)
১২. আপনার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা যা আপনি ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন তা কোনটি? আপনাকে অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে নিম্নোক্ত কোন সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনার জন্য প্রযোজ্য:
[“হাইস্কুলের বা সমমানের শিক্ষা” বলতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে ১২ বছরের শিক্ষা সফলভাবে সমাপ্ত করা বা অন্য কোন দেশে যুক্তরাষ্ট্রের হাইস্কুল শিক্ষার সংগে তুলনীয় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সমাপ্ত করা বোঝায়।]
১. শুধুমাত্র প্রাইমারী শিক্ষা
২. উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা, কিন্তু ডিগ্রী নাই
৩. উচ্চমাধ্যমিক ডিগ্রী
৪. কারিগরী শিক্ষা
৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু কোর্স করেছেন
৬. বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী
৭. স্নাতক পর্যায়ে কিছু কোর্সকরেছেন
৮. স্নাতকোত্তর ডিগ্রী
৯. ডক্টোরেট পর্যায়ে কিছু কোর্স করেছেন
১০. ডক্টোরেট ডিগ্রী
১৩. বৈবাহিক অবস্থা: বিবাহিত,অবিবাহিত, তালাকপ্রাপ্ত, বিধবা/বিপত্নিক, বৈধভাবে বিচেছদ
১৪. সন্তানের সংখ্যা:
১৫. স্বামী/স্ত্রী সংক্রানত তথ্য: নাম, জন্ম তারিখ, লিঙ্গ, জন্মের শহর, জন্মের দেশ, ছবি
১৬. সন্তান সংক্রানত তথ্য: নাম, জন্মের তারিখ, লিঙ্গ, জন্মের দেশ, জন্মের শহর, ছবি
[বিবাহিত অথবা সন্তান থাকিলে তাদের ফর্ম পূরণ করতে হবে]
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে Continue Button এ ক্লিক করুন।
তারপরের গুলো নিচের নির্দেশনা অনুযায়ী করুন। একটা রিসিটের মত পেজ আসবে যা সেইভ অথবা প্রিন্ট করে সংরক্ষন করে রাখতে ভুলবেন না। কারন ডিভি পেলে এটি লাগবে।
0 কমেন্ট:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন